In the name of Allah, the Most Beneficent and the Most
Merciful
জাতীয় শিক্ষাক্রম রুপরেখা-২০২১, বিস্তরণ-২০২২ এবং বাস্তবায়ন-২০২৩ এর জন্য শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের করণীয় সমূহঃ
শিক্ষার্থীদের করণীয়:
*নিয়মিত বিদ্যালয়ে যাওয়া এবং শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা।
*সঠিক সময়ে পড়াশুনা করা, খাওয়া, ঘুমানো এবং মানসিক বিকাশের জন্য খেলাধুলায় অংশ নেওয়া।
*এনসিটিবি কর্তৃক প্রণীত পাঠ্যপুস্তক ও সম্পূরক পঠন সামগ্রী পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা।
*নতুনকে গ্রহণ করার উপযুক্ত মানসিকতা বজায় রাখার চেষ্টা করা।
*সরকার প্রদত্ত শিখন সামগ্রী যথাসময়ে সংগ্রহ করা।
* শ্রেণিকক্ষে এবং শ্রেণিকক্ষের বাইরে একটিভ বেইজড লার্নিং কার্যক্রমে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করা।
* অ্যাসাইনমেন্ট এবং পাঠ্যপুস্তকের দেওয়া প্রদত্ত কাজগুলো যথা সময় শেষ করা ।
* বিদ্যালয় শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে শ্রেণি শিক্ষকের সঙ্গে আলাপ করা। অবসর সময়ে সৃজনশীল বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা।
*শিখন সংশ্লিষ্ট যেকোনো বিষয় নিয়ে অভিভাবকের (মা/বাবা) সঙ্গে কথা বলে পরামর্শ গ্রহণ করা।
*নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে শিখনের সর্বক্ষেত্রে অংশগ্রহণ করা।
* দলগত কাজে সহপাঠীদের মূল্যায়নে নিরপেক্ষতা, সততা এবং নৈতিকতা বজায় রাখা।
*স্কুলে শিক্ষার্থীদের জন্য গঠিত ক্লাবে নিজেকে সম্পৃক্ত করা।
অভিভাবকদের করণীয়:
*সন্তানদের নিজের এবং বাড়ির ছোট ছোট কাজগুলো করানোর বিষয়ে উৎসাহ দেওয়া।
*সন্তানদের সময় দেওয়া, তাদের গতিবিধি লক্ষ্য করা।
* সন্তানদের কথা শোনা এবং তারা কোন সমস্যার মুখোমুখি হলে তা সমাধান করার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
*সন্তানদের ভালো কাজে উৎসাহ দেওয়া এবং ভুল/অপ্রয়োজনীয় কাজকে নিরুৎসাহিত করা।
*কারিকুলাম বিস্তরণে অভিভাবকদের যে দায়িত্ব তা সঠিকভাবে পালন করা।
*সন্তানদের বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিতি নিশ্চিত করা।
* সন্তানদের মূল্যায়নের বিষয়ে নিরপেক্ষতা, সততা এবং নৈতিকতা বজায় রাখা।
*শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আয়োজিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত থাকা এবং গঠনমূলক পরামর্শ প্রদান করা।
No comments:
Post a Comment