Showing posts with label Miscellaneous. Show all posts
Showing posts with label Miscellaneous. Show all posts

Dec 11, 2024

How to write summary II Summary লেখার সহজ নিয়ম II Summary writing II Summary Writing for SSC & HSC

 

আস্সালামু আলাইকুম আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন।

আজকে Summary লেখার সহজ নিয়ম গুলো নিয়ে আলোচনা করবো ।

 Summary কী?

Summary হচ্ছে সারমর্ম। সহজভাবে  বলা যায় যে, অনেক কথাকে অল্প কথায় প্রকাশ করার জন্যে যা লেখা হয় সেটাই হলো Summary.

সারসংক্ষেপ করার জন্য, আপনাকে অবশ্যই একটি অনুচ্ছেদ ভালোভাবে পড়তে হবে, মূল ধারণাগুলি এবং সমর্থনকারী ধারণাগুলি খুঁজে বের করতে হবে। তারপরে আপনাকে অবশ্যই সংক্ষেপে সেই ধারণাগুলি কয়েকটি বাক্য বা একটি অনুচ্ছেদে লিখতে হবে।

একটি সারাংশ একটি পরিচায়ক বাক্য দিয়ে শুরু হয় যাতে পাঠ্যটির শিরোনাম, লেখক এবং পাঠ্যটির মূল পয়েন্ট উপস্থাপিত হয় । একটি সারাংশ শুধুমাত্র মূল পাঠ্যের ধারণা ধারণ করে। ক্ষেত্রে আপনি যদি বেশি লেখে থাকেন তবে নম্বর বেশি না পেয়ে কম পাবেন এমনকি নম্বর না পাওয়ার সম্ভবনা আছে।

 


Summary লেখার সময় যে বিষয়গুলো লক্ষ রাখতে হবে:

পরীক্ষার খাতায় শিক্ষার্থীরা Summary সঠিক নিয়মে না লেখার কারণে আশানুরূপ নম্বর পাওয়া যায়না।

  1. মূল Passage এর ভাগের ভাগ লিখতে হবে। (One third of the passage)
  2. ৭/৮ বাক্যের বেশি লেখা যাবেনা । (Depending of the size of the passage)
  3. Summary Writing Summary এর জন্য কোনো প্রকার Title দেয়া যাবে না।
  4. Summary তে কোনো Numbering/ bulleting করা যাবেনা ।
  5. মূল Passage এর মূল ধারণা স্পষ্টভাবে লিখতে হবে।
  6. মূল পাঠ্য থেকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, আর্গুমেন্ট বা ফলাফলগুলি সংক্ষিপ্ত করে স্পষ্টভাবে লিখতে হবে।
  7. পুরো Summary এক প্যারায় লেখতে হবে। এক প্যারার বেশি করা যাবেনা।  (It should be in the form of a paragraph)
  8. যদি মূল Passage টিতে দৃষ্টান্তমূলক উদাহরণ, পরিসংখ্যান অন্তর্ভুক্ত থাকে, তবে মূল বিষয়গুলিকে সমর্থন করার জন্য সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক কয়েকটি অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
  1. কিন্তু কোনো প্রশ্নবোধক, Example Quote করা লেখা হুবুহু লেখা যাবেনা।
  2. Summary অবশ্যই নিজের ভাষায় লিখতে হবে।
  3. Connectors এর ব্যবহার বাড়াতে হবে। একাধিক Sentence এর মধ্যে কানেক্টর যোগ করে এক বাক্যে পরিণত করতে হবে।
  4. কোনো ভাবেই Passage থেকে হুবহু কোন বাক্য কপি করে লেখা যাবেনা।
  5. Summary তে নিজস্ব মতামত, ব্যাখ্যা বা মন্তব্য সন্নিবেশ করা যাবেনা ।
  6. Passage টি যদি Past বা Future Tense হয়, তবে Summary ওই Tense  লেখা যেতে পারে। তবে স্বাভাবিক অবস্থায় Summary লেখার সময় Present Tense ব্যবহার করা উত্তম। এবং যেই Tense- ব্যবহার করা হোক না কেন, সম্পূর্ণ উত্তরে একটি Tense- রাখতে হবে।
  7. Direct Speech Summary লেখা যাবে না। Indirect Speech Summary লিখতে হবে।
  8. সারাংশটিকে যুক্তিসঙ্গতভাবে লিখতে হবে, সাধারণত মূল পাঠ্যের মতো একই ক্রমে, এটি পরিষ্কার এবং সহজে Passage এর মূল কথা যাতে বোধগম্য হয়।

Summary লেখার নিয়ম গুলো নিয়ে এই ব্লগটি যদি আপনার কাজে লেগে থাকে বা আপনার উপকারে আসে তবেই আমাদের স্বার্থকতা। পরিচিত কাউকে লেখাটি জানাতে শেয়ার করুন এবং মন্তব্য করে আমাদের উৎসাহিত করুন ।

Oct 21, 2024

মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তিতে নীতিমালা প্রকাশ II দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির নতুন নীতিমালা জারি

 


মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তিতে নীতিমালা প্রকাশ, প্রতি শাখায় ৫৫, জেনে নিন সব তথ্য

দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে। স্কুলের কোনো শ্রেণির কোনো শাখাতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। আর প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর বয়স বছরের বেশি হতে হবে।

এসব নিয়ম রেখে দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির নতুন নীতিমালা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল বুধবার ( অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে নীতিমালা। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে দেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে।

শিক্ষার্থীর বয়স কত হতে হবে

জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স বছরের বেশি হতে হবে। পরবর্তী শ্রেণিতে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। ভর্তির বয়সের ঊর্ধ্বসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় নির্ধারণ করবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ (পাঁচ) বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে। যেমন: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন বছর হবে অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্ম তারিখ হবে জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত।

শিক্ষাবর্ষ

নীতিমালা অনুযায়ী, শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন লটারির তারিখ নির্ধারণ করবে মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগ। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষ বিবেচিত হবে জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতি শ্রেণি শাখায় শিক্ষার্থী সংখ্যা হবে ৫৫ জন।

সংরক্ষিত কোটা, পোষ্য কোটা যমজ ভর্তি

*ঢাকা মহানগরের সরকারি বিদ্যালয়সংলগ্ন ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করতে হবে। মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ঢাকা মহানগরের সব সরকারি বিদ্যালয়ের আওতাধীন ক্যাচমেন্ট এরিয়া নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্টদের অবহিত করবে।

*মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে।

*ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির মোট আসনের ১০ শতাংশ কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

*বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মূল ধারায় সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে ন্যূনতম যোগ্যতা থাকার শর্তে ভর্তির ক্ষেত্রে শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। কোনো আসন শূন্য থাকলে তা অপেক্ষমান তালিকা থেকে পূরণ করতে হবে।

*মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগ অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে মহানগর, বিভাগীয় জেলা সদরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষ্য শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। যদি আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হয়, সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে লটারি অনুষ্ঠিত হবে।

*কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোন যদি আগে থেকে অধ্যয়নরত থাকে, সেসব সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোনের জন্য শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। তবে সুবিধা কোনো দম্পতির সর্বোচ্চ সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

ভর্তি কমিটি

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য ঢাকা মহানগরী ভর্তি কমিটিতে মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নেতৃত্বে, জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে ভর্তি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ভর্তির তারিখ ফি

কেন্দ্রীয়ভাবে ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠানের তারিখ সময় এবং আবেদন ফি মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগ নির্ধারণ করবে। মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কেন্দ্রীয়ভাবে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করবে।

স্কুল চয়েজ বা পছন্দক্রম যেভাবে

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয়ে ভর্তির পছন্দক্রম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট স্কুলে উভয় শিফট পছন্দ করলে ২টি পছন্দক্রম (২টি বিদ্যালয় পছন্দক্রম) সম্পাদন হয়েছে বলে গণ্য হবে। বিদ্যমান অনলাইন ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়ায় আরও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যে কোনো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করে নিশ্চিত করতে হবে। বিষয়টি সফটওয়ারে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

ভর্তির আবেদন ফি গ্রহণ যেভাবে

অনলাইনে ভর্তি আবেদন ফি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসারে গ্রহণ করতে হবে। সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র অনুযায়ী সর্বোচ্চ আদায় করা যাবে।

ডিজিটাল লটারি ফলাফল যেভাবে

ভর্তিইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর কারিগরি সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান আবেদন ডিজিটাল লটারির যাবতীয় তথ্য ঢাকা মহানগরের ভর্তি কমিটির কাছে জমা দেবে। এরপর মাউশির তত্ত্বাবধানে ঢাকা মহানগরের ভর্তি কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে লটারির কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।

সারা দেশের ভর্তিইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অনলাইনে প্রাপ্ত আবেদনের ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নীতিমালা অনুযায়ী শ্রেণিভিত্তিক শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত প্রথম লটারির সমসংখ্যক শিক্ষার্থী নিয়ে প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা নির্বাচন করতে হবে। পরে প্রয়োজন হলে লটারির মাধ্যমে দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা প্রস্তুত করতে হবে।

এসব নীতিমালা প্রয়োগকালীন কোনো অস্পষ্টতা বা অসুবিধা দেখা দিলে, তা মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগের নির্দেশনা মোতাবেক নিষ্পত্তি করতে হবে।

   , প্রতি শাখায় ৫৫, জেনে নিন সব তথ্য

দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে। স্কুলের কোনো শ্রেণির কোনো শাখাতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। আর প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর বয়স বছরের বেশি হতে হবে।

এসব নিয়ম রেখে দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির নতুন নীতিমালা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গতকাল বুধবার ( অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে নীতিমালা। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে দেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে।

শিক্ষার্থীর বয়স কত হতে হবে

জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স বছরের বেশি হতে হবে। পরবর্তী শ্রেণিতে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। ভর্তির বয়সের ঊর্ধ্বসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় নির্ধারণ করবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ (পাঁচ) বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে। যেমন: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন বছর হবে অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্ম তারিখ হবে জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত।

শিক্ষাবর্ষ

নীতিমালা অনুযায়ী, শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন লটারির তারিখ নির্ধারণ করবে মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগ। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষ বিবেচিত হবে জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতি শ্রেণি শাখায় শিক্ষার্থী সংখ্যা হবে ৫৫ জন।

সংরক্ষিত কোটা, পোষ্য কোটা যমজ ভর্তি

*ঢাকা মহানগরের সরকারি বিদ্যালয়সংলগ্ন ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করতে হবে। মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ঢাকা মহানগরের সব সরকারি বিদ্যালয়ের আওতাধীন ক্যাচমেন্ট এরিয়া নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্টদের অবহিত করবে।

*মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে।

*ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির মোট আসনের ১০ শতাংশ কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

*বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মূল ধারায় সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে ন্যূনতম যোগ্যতা থাকার শর্তে ভর্তির ক্ষেত্রে শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। কোনো আসন শূন্য থাকলে তা অপেক্ষমান তালিকা থেকে পূরণ করতে হবে।

*মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগ অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে মহানগর, বিভাগীয় জেলা সদরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষ্য শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। যদি আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হয়, সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে লটারি অনুষ্ঠিত হবে।

*কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোন যদি আগে থেকে অধ্যয়নরত থাকে, সেসব সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোনের জন্য শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। তবে সুবিধা কোনো দম্পতির সর্বোচ্চ সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

ভর্তি কমিটি

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য ঢাকা মহানগরী ভর্তি কমিটিতে মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নেতৃত্বে, জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে ভর্তি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ভর্তির তারিখ ফি

কেন্দ্রীয়ভাবে ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠানের তারিখ সময় এবং আবেদন ফি মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগ নির্ধারণ করবে। মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কেন্দ্রীয়ভাবে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে ভর্তি প্রক্রিয়া সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করবে।

স্কুল চয়েজ বা পছন্দক্রম যেভাবে

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয়ে ভর্তির পছন্দক্রম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট স্কুলে উভয় শিফট পছন্দ করলে ২টি পছন্দক্রম (২টি বিদ্যালয় পছন্দক্রম) সম্পাদন হয়েছে বলে গণ্য হবে। বিদ্যমান অনলাইন ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়ায় আরও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যে কোনো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করে নিশ্চিত করতে হবে। বিষয়টি সফটওয়ারে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

ভর্তির আবেদন ফি গ্রহণ যেভাবে

অনলাইনে ভর্তি আবেদন ফি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসারে গ্রহণ করতে হবে। সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র অনুযায়ী সর্বোচ্চ আদায় করা যাবে।

ডিজিটাল লটারি ফলাফল যেভাবে

ভর্তিইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর কারিগরি সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান আবেদন ডিজিটাল লটারির যাবতীয় তথ্য ঢাকা মহানগরের ভর্তি কমিটির কাছে জমা দেবে। এরপর মাউশির তত্ত্বাবধানে ঢাকা মহানগরের ভর্তি কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে লটারির কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।

সারা দেশের ভর্তিইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অনলাইনে প্রাপ্ত আবেদনের ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নীতিমালা অনুযায়ী শ্রেণিভিত্তিক শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত প্রথম লটারির সমসংখ্যক শিক্ষার্থী নিয়ে প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা নির্বাচন করতে হবে। পরে প্রয়োজন হলে লটারির মাধ্যমে দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা প্রস্তুত করতে হবে।

এসব নীতিমালা প্রয়োগকালীন কোনো অস্পষ্টতা বা অসুবিধা দেখা দিলে, তা মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগের নির্দেশনা মোতাবেক নিষ্পত্তি করতে হবে।

 ----------------------------------------###----------------------------------------------------------