In the name of Allah, the Most Beneficent and the Most Merciful
শিক্ষা উপকরণ কী?
শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের জন্য বিষয়বস্তুগত জ্ঞান ছাড়া শিক্ষক অন্যান্য যে সকল জিনিস যেমন: পোস্টার পেপার, প্রাকৃতিক সম্পদ, অডিও বা ভিডিও ক্লিপ ব্যবহার করেন যা শিক্ষাদানকে
সহজবোধ্য,
স্থায়ী
ও
আকর্ষণীয়
করে
সেগুলোকে
শিক্ষা
উপকরণ
বলে।
পাঠ্যপুস্তকের
বাইরে
ব্যবহৃত
সকল
প্রকার
উপাদানই
হলো
শিক্ষা
উপকরণ। এর বৈশিষ্ঠ্য হলো শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক পাঠদানের মাধ্যমি শিক্ষার্থীরে পাঠের সাথে নিবিঢ় সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে শিখন-শেখানো কার্যাবলিকে অধিকতর কার্যকরি ও ফলপ্রসূ করা সেই সাথে শ্রেণিপাঠদানকে সহজ ও আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করা। শিক্ষা উপকরণ ব্যবহারে মূল উদ্দেশ্য হলো
পাঠের জন্য উদ্দেশ্য অর্জন। নতুন কারিকুলামে প্রচুর উপকরণের ব্যবহার আছে তাই উপকরণ সংক্রান্ত বিষয়টি নিচে উপস্থাপন করা হলো।
Trudy K. Stewart
said, Teaching Aids are helpful tools for teaching in a classroom or with
individual learners. Teachers can use them to-
§
help learners improve reading and other skills
§
illustrate or reinforce a skill, fact or idea and
§ relieve anxiety, fears, or boredom since many teaching aids are likely games.
শিক্ষা উপকরণকে পাঁচ ভাগে বিভক্ত করা যায়। যথা:
১. শ্রবণভিত্তিক উপকরণ (Auditory Teaching Aids)
২. দর্শনভিত্তিক উপকরণ (Visual Teaching Aids)
৩. শ্রবণ-দর্শনভিত্তিক উপকরণ (Audio-Visual Teaching Aids)
৪. অনুসন্ধানমূলক উপকরণ (Investigatory Teaching Aids)
৫. কর্ম সম্পাদনমূলক উপকরণ (Work Oriented Teaching Aids)
১. শ্রবণভিত্তিক উপকরণগুলো নিম্নরূপ:
·
রেডিও
·
টেপ রেকর্ডার
·
মাইক্রোফোন ইত্যাদি।
২. দর্শনভিত্তিক উপকরণগুলো নিম্নরূপ:
·
পাঠ্যপুস্তুক
·
বিভিন্ন রেফারেন্স বই
·
পত্র-পত্রিকা
·
ম্যাগাজিন, জার্নাল
·
পাঠ সংশ্লিষ্ট বস্তু বা দ্রব্য
·
বিভিন্ন মডেল
·
চার্ট
·
চকবোর্ড ও চক
·
হোয়াইট বোর্ড ও হোয়াইট বোর্ড মার্কার
·
ফ্লিপ চার্ট
·
বুলেটিন বোর্ড
·
ফ্লানেল বোর্ড বা ফেল্ট বোর্ড
·
ওভারহেড প্রজেক্টর
·
স্লাইড প্রজেক্টর
·
ম্যাপ
·
বিভিন্ন ছবি
·
গ্লোব
·
পোস্টার পেপার ইত্যাদি।
৩. শ্রবণ-দর্শনভিত্তিক উপকরণগুলোর মধ্যে রয়েছে:
·
টেলিভিশন
·
ডিভিডি প্লেয়ার
·
মনিটর
·
কম্পিউটার
·
ক্সচলচ্চিত্র।
৪. অনুসন্ধানমূলক
উপকরণগুলো নিম্নরূপ:
·
পরীক্ষাগারে ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্য-সামগ্রী
·
পরিমাপক যন্ত্রাদি
·
বিভিন্ন পরীক্ষণ যন্ত্র ইত্যাদি।
·
খামার
·
দর্শনীয় বস্তু
·
দর্শনীয় স্থান
·
মিউজিয়াম
·
পরিবেশ-প্রকৃতি ইত্যাদি।
শিক্ষা উপকরণ ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা:
·
বিষয়বস্তুকে সহজ ও বোধগম্য করতে
·
শিক্ষার্থীদের মনযোগ আকর্ষণ করতে
·
চিন্তা ও মননশক্তির বিকাশ করতে
·
পাঠ উপস্থাপনের সময় ও শ্রম লাঘব
·
শিক্ষার্থীদের পাঠের সাথে সম্পৃক্ত করে তুলতে
·
শিখন ফলপ্রসূ ও স্থায়ী করতে
·
শিক্ষার্থীর প্রেষণা জাগ্রত করতে এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ের শিখনে উদ্দীপ্ত করতে
·
শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল ও চিন্তাশীল করে তুলতে
·
পাঠের একঘেয়েমী দূর করতে
·
ইন্দ্রিয় শক্তির ব্যবহার বাড়াতে
· জ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়বস্তুর মধ্যে সমন্বয় সাধনে
·
সহজে অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান করতে
·
শ্রেণি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে।
·
অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের শিখন সহজ ও স্বত:স্ফূত © করতে
·
সমস্যা সমাধানের এবং সঠিকভাবে
কাজ করার অভ্যাস সৃষ্টি করতে
wk¶v
DcKiY e¨env‡ii wKQz MyiyZ¡c~Y© w`K:
·
উপকরণ বাস্তবের সাথে শিক্ষার বিষয়বস্তুর সংযোগ সাধন করে। ফলে শিখন বাস্তবমুখী হয়।
·
শিক্ষা উপকরণের অর্থবহ ব্যবহারের ফলে শিখন-শিক্ষণে সংযোগ স্থাপন হয়, ফলে শিখন ফলপ্রসূ ও কার্যকর হয়।
·
পাঠে শিক্ষার্থীর সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার কারণে তারা আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠে।
·
শিক্ষার্থীকে শিখনে উদ্দীপ্ত করার ফলে তাদের মধ্যে প্রেষণার সৃষ্টি হয়।
·
শিক্ষার্থী অধিক সংখ্যক ইন্দ্রিয় ব্যবহারের সুযোগ পায়। ফলে শিখন মনোবিজ্ঞানসম্মত হয়।
·
সমস্যা সমাধানে ও সঠিকভাবে কাজ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়, ফলে শিক্ষার্থীদের বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি গঠিত হয়।
·
শিক্ষক-শিক্ষার্থী, শিক্ষার্থী-শিক্ষার্থীর পারস্পরিক সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ হয়, ফলে শিখন উপভোগ্য হয়।
·
পাঠের কঠিন ও জটিল বিষয়বস্তু সহজ ও বোধগম্য করে তোলা যায়।
·
শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখা যায়।
·
সময়ের উপযুক্ত ও কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করে।
·
বিভিন্ন মেধাসম্পন্ন শিক্ষার্থীগণ পাঠে সক্রিয় অংশগ্রহণের সমান সুযোগ লাভ করে।
·
পাঠের বিষয়বস্ত দীর্ঘ সময় মনে রাখা সহজ হয় ও শিখন দীর্ঘস্থায়ী হয়।
উপকরণ নির্বাচন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে শিক্ষককে নিম্নোক্ত বিষয়াবলীর (নীতিমালা) প্রতি দৃষ্টি রাখতে হবে:
১. কোন উদ্দেশ্যে কি কি উপকরণ ব্যবহার করা হবে এবং তা পাঠদানের কোন সময়ে কীভাবে প্রদর্শন করা হবে সে সম্পর্কে পূর্ব পরিকল্পনা থাকতে হবে
২. উপকরণ বিষয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে
৩. শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ উপকরণ ব্যবহার করতে হবে
4.
উপকরণ তৈরির সময় শিক্ষার্থীর বয়স, শ্রেণি, রুচিবোধের প্রতি সতর্কদৃষ্টি রাখতে হবে
৫. শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে ব্যক্তিগত বৈষম্য আছে তা বিবেচনায় রেখে শিক্ষা উপকরণ নির্বাচন ও ব্যবহার করতে হবে যাতে ব্যবহৃত উপকরণটি শ্রেণীর সকল শিক্ষার্থীর উপযোগী হয়
৬. বিষয়বস্তু ও উপকরণ সমন্বয় করে সহজ ও বোধগম্য ভাষায় উপস্থাপন করতে হবে
৭. এমন উপকরণ নির্বাচন করতে হবে যা শিক্ষার্থীদের সক্রিয় করে এবং চিন্তার উদ্রেক করে
৮. উপকরণে ব্যবহৃত ভাষা ও লেখা সহজ এবং স্পষ্ট হতে হবে
৯. উপকরণ ব্যবহারের পূর্বে শিক্ষককে তার ব্যবহার কৌশল রপ্ত করতে হবে
১০. পাঠের সাথে সঙ্গতি রেখে উপকরণের ধারাবাহিক ব্যবহার করতে হবে
১১. উপকরণ ব্যবহার শেষ হলে তা শিক্ষার্থীদের দৃষ্টির বাইরে রাখতে হবে
১২. উপকরণ যথাসম্ভব বাস্তব ও ত্রুটিহীন হতে হবে
১৩. অতিরিক্ত আকর্ষণীয় উপকরণ শিক্ষার্থীকে পাঠের উদ্দেশ্য থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। তাই উপকরণ যেন বেশি আকর্ষণীয় এবং গাঢ় রঙের না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে
১৪. শ্রেণীর সকল শিক্ষার্থীর উপকরণ দেখার সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে
১৫. ব্যবহৃত উপকরণের যথার্থতা ও কার্যকারিতা যাচাই করতে হবে
16.
উপকরণ দেশীয় প্রেক্ষাপটে হলে ভালো। দেশের সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধের সাথে সাংঘর্ষিক যেনো না হয় সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
১৭.
শিক্ষার্থী সংখ্যা ও শ্রেণিকক্ষে আয়তনের প্রতি লক্ষ্য রেখে উপকরণ সাইজ নির্ধারণ করা।
১৮.
শিক্ষার্থীর ভিন্নতা বিবেচনা ও বিশেষ চাহিদা বিবেচনা Ki‡Z n‡e
১৯. পোস্টার/চার্টের চারদিকে মার্জিন দিতে হবে
২০. প্রতিটি পোস্টার/চার্টের একটি শিরোনাম দিতে হবে
২১. ব্যবহৃত ছবি বা নকশার পরিচিতি দিতে হবে
শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার:
শ্রেণিকক্ষে শিখন শেখানো কাজকে ফলপ্রসূ ও সার্থক করার জন্য শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার করা হয়। পাঠসংশ্লিষ্ট উপকরণ ব্যবহারে পাঠের বিষয়বস্তু আকর্ষণীয় হয় এবং শিক্ষার্থীদের নিকট বক্তব্য সুস্পষ্ট হয়। তাই সার্থক ও ফলপ্রসূভাবে শিখনশেখানো কাজ পরিচালনার লক্ষ্যেসঠিক নিয়মে উপকরণ ব্যবহার করা প্রয়োজন।
এ জন্য নিচের বিষয়গুলোর প্রতি দৃষ্টি দেয়া দরকার-
শিক্ষকের প্রস্তুতি: নির্বাচিত উপকরণ ব্যবহারের পূর্বে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। অর্থাৎ উপকরণটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে এবং এর ব্যবহার কৌশল অত্যন্ত দক্ষতার সাথে আয়ত্ত করতে হবে যেন শ্রেণিকক্ষে কোনো প্রকার অসুবিধার সম্মুখীন না হয়।অনেক সময় শিক্ষককে চার্ট, মানচিত্র, ছবি, চিত্র ইত্যাদি ব্যবহার করতে হয়। শ্রেণিতে শিক্ষার্থীরা যেন সহজে সেগুলো দেখতে পায় সেভাবে টাঙানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি: কী উপকরণ কী উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হবে, এ থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা কীভাবে তাদের শিখনে সহায়তা করবে, কোথায় এর প্রয়োগ ঘটাতে পারবে তা বিস্তারিত শিক্ষার্থীদের অবহিত করতে হবে।
উপস্থাপন: শিক্ষক যেসব উপকরণ শ্রেণিতে নিয়ে যাবেন সেগুলো যেন সঠিকভাবে ব্যবহার বা প্রদর্শন করতে পারেন। উপকরণের কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে নিচের কৌশলগুলো অনুসরণ করা প্রয়োজন-
(ক) শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করেই শিক্ষা উপকরণ প্রদর্শন করবেন না। এতে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের কথা না শুনে উপকরণ দেখার প্রতি বেশি কৌতূহলী হয়ে উঠবে।
(খ) শ্রেণি কার্যক্রম চলার সময় যখন শিক্ষা উপকরণ ব্যবহারের প্রয়োজন হবে তখন তা প্রদর্শন করুন। যে ধারণা দেয়ার জন্য বা যে প্রসঙ্গে শিক্ষা উপকরণটি ব্যবহার করার কথা তা শেষ হলে উপকরণটি সরিয়ে ফেলুন। অর্থাৎ অন্য প্রসঙ্গে যাওয়ার পূর্বে উপকরণ সরিয়ে ফেলতে হবে।
(গ) উপকরণটি এমন স্থানে প্রদর্শন করুন যেন শ্রেণির সবাই তা দেখতে পায়। উপকরণ ছোট হলে ঘুরে ঘুরে শিক্ষার্থীদের সামনে গিয়ে দেখান।
(ঘ) যেসব শিক্ষার্থী দেখতে পায় না (দৃষ্টি প্রতিবন্ধী) তাদেরকে উপকরণ সম্পর্কে বর্ণনা করুন যেন তারা উপকরণটি সম্পর্কে ধারণা পায়।
যেসব উপকরণের ত্রিমাত্রিক অবয়ব আছে যেমন গ্লোব, খেলনা ইত্যাদি তাদের ধরে দেখতে দিন।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা স্পর্শের মাধ্যমে শিক্ষা উপকরণ হতে প্রয়োজনীয় তথ্য গ্রহণ করে। তাই বিভিন্ন কে․শল ব্যবহার করে যতটা সম্ভব উপকরণকে অ্যাম্বুশ করা প্রয়োজন।
(ঙ) আবার শ্রবণযোগ্য (অডিও) উপকরণ ব্যবহার করলে শ্রেণিকক্ষে যদি শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী থাকে তবে সহায়ক দর্শনযোগ্য কোন উপকরণ ব্যবহার করুন অথবা ইশারা (অঙ্গভঙ্গির) মাধ্যমে সেটি বোঝানোর চেষ্টা করুন।
(চ) শিক্ষার্থীদের চাহিদার ভিন্নতার প্রতি লক্ষ্য রেখে একই বিষয়ের জন্য একাধিক ভিন্ন ভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন।
(ছ) শ্রেণির দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের পাশাপশি অন্য শিক্ষার্থীদেরও উপকরণ ধরে দেখার সুযোগ দিন। এতে উপকরণ ও বিষয়বস্তু সম্পর্কে তাদের কৌতূহল ও চিন্তার উদ্রেক হবে।
(জ) উপকরণ প্রদর্শনের পাশাপাশি ছোট ছোট প্রশ্ন করুন যেন প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা সূক্ষ্মভাবে পর্যবেক্ষণ ও উপলব্ধি করতে পারে।
(ঝ) উপকরণ প্রদর্শনে শিশুদের যুক্ত করুন এবং তাদের সহায়তা নিন। এতে উপকরণের প্রতি তাদের আগ্রহ তৈরি হবে।
আধুনিক
শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীর ভূমিকার পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। পরিবর্তিত হয়েছে
ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের। গুরু-শিষ্যের সেই প্রথাগত সম্পর্ক ছাপিয়ে আজ শিক্ষকের আবির্ভাব
ঘটেছে শিক্ষার্থীর সহায়তাকারী বন্ধু হিসেবে। শিখন শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় শিক্ষক চালকের
আসন থেকে আজ সহায়তাদানকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করছেন। শিক্ষক বিষয়বস্তুকে শিক্ষার্থীর
কাছে বোধগম্য করে তোলার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালান। এজন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ও কৌশল প্রয়োগের
পাশাপাশি ব্যবহার করেন বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা উপকরণ। শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার করার মাধ্যমে
শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের নিকট পাঠের বিষয়বস্তুকে সহজ ও আকর্ষণীয় করা যায় এবং শিখনকে
স্থায়ী ও কার্যকর করা করা যায়। তাই শিক্ষাদান প্রক্রিয়ায় উপকরণের ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ
।
তথ্য:
মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল
আবশ্যকীয় শিক্ষণ দক্ষতাসমূহ-১
আবশ্যকীয় শিক্ষণ দক্ষতাসমূহ-২
No comments:
Post a Comment